ঢাকাFriday , 28 August 2020
  • অন্যান্য

যে ৫ ভ্যাকসিন আশার আলো দেখাচ্ছে

news
August 28, 2020 12:16 pm । ১০৫ জন
Link Copied!

অনলাইন ডেস্ক : বিশ্বজুড়ে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ২ কোটি ৪০ লাখ ছাড়িয়েছে। এই ভাইরাস মোকাবেলায় বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তেই মানুষের চোখ এখন কার্যকরি ভ্যাকসিন আবিষ্কারের দিকে। এখন পর্যন্ত এ ভাইরাসে প্রান হারিয়েছে প্রায় ৮ লাখ ২৫ হাজার মানুষ। মহামারি এখনো দ্রুততার সঙ্গে ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বজুড়ে। তবে এরইমধ্যে আশা জাগাচ্ছে বেশ কয়েকটি ভ্যাকসিন।

এরমধ্যে প্রথমেই রয়েছে অক্সফোর্ডের ভ্যাকসিন। ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি আস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে মিলে এই ভ্যাকসিনটি ডেভেলপ করছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। এই ভ্যাকসিন উৎপাদনে কাজ করছে ভারত।আশা করা হচ্ছে, এ বছরের ডিসেম্বরেই এই ভ্যাকসিন বাজারে চলে আসবে। এর মূল্য আশা করা হচ্ছে ৪ ডলারেরও কম হবে।

দ্বিতীয় অবস্থানেই রয়েছে মডার্নার ভ্যাকসিন। মার্কিন ঔষধ কোম্পানি মডার্নাও করোনা ভাইরাসের কার্যকরি ভ্যাকসিন তৈরিতে এগিয়ে আছে। এর তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা চলছে। আগামী সেপ্টেম্বর মাসেই এর ট্রায়াল শেষ হতে চলেছে। এ বছরের শেষ নাগাদ এটি উৎপাদনে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এর দাম হতে পারে বাংলাদেশি ২ হাজার টাকার মতো।

এরপরই রয়েছে চীনের কো¤পানি সিনোফার্ম। কো¤পানিটি জানিয়েছে, এ বছরের শেষ দিকেই ভ্যাকসিন বাজারে আনতে যাচ্ছে তারা। সংযুক্ত আরব আমিরাতে এই ভ্যাকসিনের তৃতিয় ধাপের ট্রায়াল চলছে। এটি বাজারে আসলে এর দাম হতে পারে ১২ হাজার টাকার কাছাকাছি।

ভ্যাকসিন দৌড়ে এগিয়ে চীনের আরো একটি কো¤পানি। চীনা কো¤পানি ক্যানসিনোর ভ্যাকসিন এরইমধ্যে পেটেন্ট পেয়ে গেছে। বেইজিং-এর ইন্সটিটিউট অব বায়োটেকনোলজির সঙ্গে মিলে কো¤পানিটি তার করোনার ভ্যাকসিন ডেভেলপ করছে। এটিও এ বছরের শেষেই বাজারে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে এর দাম স¤পর্কে এখনো কোনো ধারণা প্রদান করা হয়নি।

এ তালিকার সর্বশেষ হচ্ছে বহু আলোচিত রুশ ভ্যাকসিন ¯পুটনিক। রাশিয়া এই ভ্যাকসিনকে বিশ্বের প্রথম করোনার বিরুদ্ধে কার্যকরি ভ্যাকসিন হিসেবে দাবি করেছে। গত ১১ই আগস্ট রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ¬াদিমির পুতিন দাবি করেন, এই ভ্যাকসিনের কার্যকরিতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই। তিনি তার দুই মেয়েকেও এই ভ্যাকসিন দিয়েছেন বলে দাবি করেন। তবে এই ভ্যাকসিনের কার্যকরিতা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছে পশ্চিমা রাষ্ট্রগুলো। এর তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা এখনো স¤পন্ন হয়নি। ফলে এটি পুরোপুরি নিরাপদ ও কার্যকরি কিনা তা নিয়ে বিশ্বজুড়ে বিতর্ক রয়েছে। এরপরেও রাশিয়া জানিয়েছে, এ বছরের শেষ নাগাদ এটির উৎপাদন শুরু কর